The ‎Prophet ‎Muhammad ‎‎(ﷺ )‎ ‏ ‏Salat ‎(Prayer) ‏According ‎to ‎Ahadith: ‏Step ‎by ‎step ‎ With Images‎

By_


Malik ibn al-Huwayrith reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, 

“Pray as you have seen me praying. When the time of prayer arrives, let one of you announce the call to prayer for you and then let the older of you leader the prayer.”

Source: Ṣaḥīḥ al-Bukhārī 5662, Ṣaḥīḥ Muslim 674

Here is a brief step-by-step explanation of the manners of the prayer: 







































@Copyright_  Atowar Rahman Salafi




Comments

Post a Comment

|| Popular Posts ||

মৃত্যুর সময় যে আপসোস রয়ে যাবে! :

By_
Image
× মৃত্যুর সময় যে আপসোস রয়ে যাবে! রাকিব আলী   -   অগাস্ট ৩০, ২০২৪    ৬৪৮ বার পঠিত   মানুষের সামনে যখন মৃত্যু এসে হাযির হবে, যখন মালাকুল মাউত তার জান ক্ববয করার প্রস্তুতি নিবেন, তখন সে কী নিয়ে আপসোস করবে, জানেন? মৃত্যুর মতো কঠিন মুহূর্তে তার আপসোসের বিষয় হবে দান-ছাদাক্বা। ঠিক এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেছেন,وَأَنْفِقُوا مِنْ مَا رَزَقْنَاكُمْ مِنْ قَبْلِ أَنْ يَأْتِيَ أَحَدَكُمُ الْمَوْتُ فَيَقُولَ رَبِّ لَوْلَا أَخَّرْتَنِي إِلَى أَجَلٍ قَرِيبٍ فَأَصَّدَّقَ وَأَكُنْ مِنَ الصَّالِحِينَ ‘আর আমি তোমাদেরকে যে রিযিক্ব দিয়েছি, তোমরা তা থেকে ব্যয় করবে তোমাদের কারও মৃত্যু আসার আগে আগেই। (অন্যথা মৃত্যু আসলে সে বলবে,) হে আমার রব! আমাকে আরো কিছু সময়ের জন্য সুযোগ দিলে আমি দান-ছাদাক্বা করতাম এবং নেককারদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যেতাম!’  (আল-মুনাফিকূন, ৬৩/১০) । বান্দার এই আক্ষেপের প্রেক্ষিতে আল্লাহ বলছেন,وَلَنْ يُؤَخِّرَ اللَّهُ نَفْسًا إِذَا جَاءَ أَجَلُهَا وَاللَّهُ خَبِيرٌ بِمَا تَعْمَلُونَ ‘যখন কারো নির্ধারিত সময় উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ তাকে কিছুতেই অবকাশ দেবেন না। তোম...
Read More >>

Is there a Reward for Reading Hadeeth? – Imam Ibn Baaz_ Fatwa

By_
From Shaykh,  Allaama, Mufti  of the Kingdom of Saudi Arabia Abdul Azeez bin Abdullaah Bin Baz by Umm Yahya  The Noble Shaykh Bin Baz  -Rahimullaah-  was asked: ‘The reward for reciting the Book of Allaah is evident. Is there a reward for reading Hadeeth too?’ The Shaykh replied: ‘There is a great reward for reading the Noble Qur’an in terms of coming closer to Allaah Subhanahu wa Ta’ala, as is reading and memorizing the Hadeeth of the Messenger of Allaah  -sallAllaahu alayhi wa sallam . And this is because it is worship of Allaah Subhanahu wa Ta’ala (in pursuit of) acquiring knowledge and a greater understanding of the religion. Evidence in the  Shariah  indicates that seeking knowledge and gaining an understanding of the religion is obligatory in order for the slave to worship His Lord upon firm knowledge ( Baseerah ) An example of this evidence is the saying of the Prophet  -sallAllaahu alayhi wa sallam: ‘Whoever Allaah wills good for He g...
Read More >>

মাসিক আত-তাহরীক pdf download

By_
  মাসিক আত-তাহরীক   ***************************************** মাসিক আত-তাহরীক ১৯৯৭ থেকে ২০১৯ pdf download  click to download  মাসিক  আত-তাহরীক   ১৯৯৭ থেকে  ২০২১  pdf  download মাসিক আত-তাহরীক ১ম বর্ষ ক্র. বর্ষ সংখ্যা মাস বছর read download ০১ ১ম ১ম সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ read download ০২ ১ম ২য় অক্টোবর ১৯৯৭ read download ০৩ ১ম ৩য় নভেম্বর ১৯৯৭ read download ০৪ ১ম ৪র্থ ডিসেম্বর ১৯৯৭ read download ০৫ ১ম ৫ম জানুয়ারী ১৯৯৮ read download ০৬ ১ম ৬ষ্ঠ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৮ read download ০৭ ১ম ৭ম মার্চ ১৯৯৮ read download ০৮ ১ম ৮ম এপ্রিল ১৯৯৮ read download ০৯ ১ম ৯ম মে ১৯৯৮ read download ১০ ১ম ১০ম জুন ১৯৯৮ read download ১১ ১ম ১১তম জুলাই ১৯৯৮ read download ১২ ১ম ১২তম আগস্ট ১৯৯৮ read download মাসিক আত-তাহরীক   ২য় বর্ষ ক্র. বর্ষ সংখ্যা মাস বছর read download ০১ ২য় ১ম অক্টোবর ১৯৯৮ read download ০২ ২য় ২য় নভেম্বর ১৯৯৮ read download ০৩ ২য় ৩য় ডিসেম্বর ১৯৯৮ read download ০৪ ২য় ৪র্থ জানুয়ারী ১৯৯৯ read download ০৫ ২য় ৫ম ফেব্রুয়ারী ১৯৯৯ read download ০৬ ২য় ৬ষ্ঠ ম...
Read More >>

ইলিয়াসী তাবলীগ নিষিদ্ধের নেপথ্যে

By_
ইলিয়াসী তাবলীগ নিষিদ্ধের নেপথ্যে:  *****************************************  আল্লাহর পক্ষ থেকে নাযিল হওয়া ‘অহী’ তথা কুরআনে কারীম ও ছহীহ হাদীছের দাওয়াতকে মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দেয়ার নামই ‘তাবলীগ’। এটা গুরুত্বপূর্ণ ফরয বিধানের অন্তর্ভুক্ত। আর আল্লাহর নাযিল করা শরী‘আতের বাইরে তাবলীগ করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ (সূরা আল-মায়েদাহ : ৬৭; ছহীহ বুখারী, হা/৩৪৬১)। কিন্তু বর্তমানে দাওয়াত ও তাবলীগের নামে যারা মাঠে কাজ করছে তাদের অধিকাংশই কুরআন-হাদীছকে তোয়াক্কা করে না। বরং নিজেদের তৈরি স্ব স্ব তরীকার আলোকে বিদ‘আতী তাবলীগ করে যাচ্ছে এবং শিরক, বিদ‘আত, কুসংস্কার ও জাল, যঈফ, মিথ্যা, বানোয়াট কেচ্ছা-কাহিনী দ্বারা সরল মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। এর মধ্যে জনাব ইলিয়াস (১৩০৩-১৩৬৩ হি./১৮৮৫-১৯৪৪ খৃ.) ছাহেবের প্রতিষ্ঠিত তাবলীগ জামায়াত অন্যতম। ১৯২১ সালে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ‘মেওয়াত’ এলাকায় ‘ফিরোযপুর নিমক’ গ্রামে তিনি এই জামায়াত প্রতিষ্ঠা করেন। এর অনুসরণীয় গ্রন্থ হল ‘তাবলীগী নেছাব’, যা ‘ফাযায়েলে আমল’। ইলিয়াস ছাহেবের জামাই, ভাতিজা এবং ছাত্র জনাব যাকারিয়া (১৩১৭-১৪০২ হি./১৮৯৮-১৯৮২ খৃ.) ছাহেব এর লেখক, যা ১৯৭৫ ম...
Read More >>

বিষয়__ যিলহজ্জ মাসের ফযীলত ও আমল

By_
আল্লাহ তা‘আলা কিছু মাস, দিন ও রাতকে ফযীলতপূর্ণ করেছেন। যেমন রামাযান মাসকে অন্য সকল মাসের উপর মহিমান্বিত করেছেন। আরাফাতের দিন ও ঈদের দিনকে অন্য দিনের উপর প্রাধান্য দিয়েছেন। ক্বদরের রাতকে অন্যান্য রাতের চেয়ে মর্যাদামন্ডিত করেছেন। আসন্ন যিলহজ্জ মাস অনুরূপ একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক মাস। যে মাসে হজ্জ ও কুরবানী করা হয়ে থাকে। এই মাসের ফযীলত ও আমল সম্পর্কে পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছে বিস্তর আলোচনা এসেছে। আলোচ্য প্রবন্ধে যিলহজ্জ মাসের ফযীলত ও আমল সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ আলোচনা পেশ করা হ’ল।- যিলহজ্জ মাসের ফযীলত : উম্মতে মুহাম্মাদীর বয়স ষাট থেকে সত্তর বছর। এত্থেকে অধিক বয়স কম লোকেরই হয়।[1] তাই অল্প সময়ে অধিক নেকী উপার্জনের জন্য মহান আল্লাহ বিভিন্ন মাস ও দিবসকে ফযীলতপূর্ণ করেছেন। অনুরূপ একটি গুরুত্বপূর্ণ মাস হচ্ছে যিলহজ্জ মাস। এ মাসেরও অনেক ফযীলত রয়েছে। ১. এটা হারাম মাস : চারটি হারাম তথা সম্মানিত মাসের মধ্যে অন্যতম হ’ল যিলহজ্জ মাস। মহান আল্লাহ বলেন, إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُورِ عِنْدَ اللهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِي كِتَابِ اللهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ ذَلِكَ الدّ...
Read More >>

আমি অলী ছাড়া বিয়ে করেছি। পরে জানতে পারলাম যে, অলী ছাড়া বিয়ে বাতিল। পরবর্তীতে তিনবারে মেয়েকে তিন তালাক প্রদান করেছি। এখন কি মেয়েটাকে আমার মোহর দেওয়া লাগবে?

By_
Image
This is My Question to Al itisam desk , Bangladesh h j × প্রশ্ন (৪১): আমি অলী ছাড়া বিয়ে করেছি। পরে জানতে পারলাম যে, অলী ছাড়া বিয়ে বাতিল। পরবর্তীতে তিনবারে মেয়েকে তিন তালাক প্রদান করেছি। এখন কি মেয়েটাকে আমার মোহর দেওয়া লাগবে? প্রশ্নকার : বাপ্পি আসাম, ভারত। উত্তর: প্রথমত, যেহেতু উক্ত বিবাহ সিদ্ধ হয়নি সেহেতু তিনবারে তিন তালাক প্রদান করা অর্থহীন। কারণ তাদের বিয়েই হয়নি। কারণ রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে নারী অভিভাবক ছাড়া বিয়ে করল তার বিয়ে বাতিল, বাতিল, বাতিল’ (তিরমিযী, হা/১১০২; আবূদাঊদ, হা/২০৮৩)। দ্বিতীয়ত, তাকে মোহরানা দিতে হবে। রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে কোনো মহিলা তার অলীর অনুমতি ব্যতিরেকে বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। যদি এরপর স্বামী তার সাথে সহবাস করে, তবে স্ত্রী মোহরানার হক্বদার হবে। যেহেতু তার স্বামী তার লজ্জাস্থানকে হালাল মনে করে ভোগ করেছে’ (তিরমিযী, হা/১১০২; ইবনে মাজাহ, হা/১৮৭৯)। তবে এখন তার সাথে সংসার করতে চাইলে নতুন মোহর নির্ধারণ করে অভিভাবকের অনুমতি নিয়ে সাক্ষীর উপস্থিতিতে বিবাহ করতে হবে। ********...
Read More >>

পুরুষের ও মহিলাদের জন্য মাহরাম ও গায়ের মাহরামের তালিকা _ Islamic knowledge

By_
পুরুষের জন্য  মাহরাম  ও  গায়ের মাহরামের তালিকা আপনার সাথে সম্পর্ক মাহরাম   |  গায়ের মাহরাম  দাদী  (মাহরাম) মা/দুধ মা  (মাহরাম) বোন/দুধ বোন  (মাহরাম) শাশুড়ি  (মাহরাম) স্ত্রী  (মাহরাম) মেয়ে/দুধ মেয়ে/সৎ মেয়ে  (মাহরাম) ছেলের/দুধ ছেলের স্ত্রী  (মাহরাম) ফুপু  (মাহরাম) খালা  (মাহরাম) ভাইয়ের/বোনের মেয়ে  (মাহরাম) নানী  (মাহরাম) মায়ের খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুফাতো বোন  (গায়ের মাহরাম) চাচাতো বোন  (গায়ের মাহরাম) ভাবী  (গায়ের মাহরাম) বাবার খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুফাতো বোন  (গায়ের মাহরাম) চাচী  (গায়ের মাহরাম) ফুফাতো বোন  (গায়ের মাহরাম) খালাতো বোন  (গায়ের মাহরাম) মামাতো বোন  (গায়ের মাহরাম) শ্যালক/শ্যালিকার মেয়ে  (গায়ের মাহরাম) শ্বশুর/শাশুড়ির বোন  (গায়ের মাহরাম) শ্যালিকা  (গায়ের মাহরাম) মামী  (গায়ের মাহরাম) স্ত্রীর খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুফাতো বোন  (গায়ের মাহরাম) স্ত্রীর ভাবী  (গায়ের মাহরাম) মেয়ের ননদ  (গায়ের মাহরাম) ছেলে/মেয়ের...
Read More >>

হিজরী সনের প্রবর্তন(بدء السنة الهجرية)

By_
www.atowar-rahman-salafi.blogspot.com হিজরী সনের প্রবর্তন(بدء السنة الهجرية)  ওমর ফারূক (রাঃ) স্বীয় খেলাফতকালে (১৩-২৩ হিঃ) হিজরী সন প্রবর্তন করেন এবং রবীউল আউয়াল মাসের বদলে মুহাররম মাসকে ১ম মাস হিসাবে নির্ধারণ করেন। কারণ হজ্জ পালন শেষে মুহাররম মাসে সবাই দেশে ফিরে যায়। তাছাড়া যিলহাজ্জ মাসে বায়‘আতে কুবরা সম্পন্ন হওয়ার পর মুহাররম মাসে হিজরতের সংকল্প করা হয়। ঘটনা ছিল এই যে, আবু মূসা আশ‘আরী (রাঃ) খলীফা ওমর (রাঃ)-কে লেখেন যে, আপনি আমাদের নিকটে যেসব চিঠি পাঠান তাতে কোন তারিখ থাকে না। যাতে সমস্যা সৃষ্টি হয়। তখন ওমর (রাঃ) পরামর্শ সভা ডাকেন। সেখানে তিনি হিজরতকে হক ও বাতিলের পার্থক্যকারী বলে আখ্যায়িত করেন এবং মুহাররম মাস থেকে বর্ষ গণনার প্রস্তাব করেন। বিস্তারিত আলোচনার পর সকলে তা মেনে নেন। ঘটনাটি ছিল ১৭ হিজরী সনে।[1] [1]. বুখারী ফৎহসহ হা/৩৯৩৪-এর আলোচনা; সীরাহ ছহীহাহ ১/২২৩। http://www.hadithbd.com/books/link/?id=5367
Read More >>

Subject__ The punishment of jahannam___The seven gate of Jahannam:

By_
Image
The intensity of the fire of Hell will be such that people will be willing to give up their dearest possessions to escape it: "Indeed, those who disbelieve and die while they are disbelievers – never would the (whole) capacity of the earth in gold be accepted from one of them if he would (seek to) ransom himself with it.  For those there will be a painful punishment, and they will have no helpers." (Quran 3:91) The Prophet Muhammad (ﷺ) said: "One of the people of Hell who found most pleasure in the life of this world will be brought forth on the Day of Resurrection and will be dipped into the Fire of Hell.  Then he will be asked, ‘O son of Adam, have you ever seen anything good?’  Have you ever enjoyed any pleasure?’  He will say, ‘No, by Allah (God), O Lord." [1] Few moments in Hell and the person will forget all the good times they had.  The Prophet of Islam informs us: "On the Day of Resurrection, God will ask the one whose punishment in the Fire is lightest...
Read More >>

রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত **-আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ (পর্ব-২৫)

By_
  **-আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ (পর্ব-২৫) সালাম ফিরানোর পর সাথে সাথে উঠা যাবে না : সালাম ফিরানোর পরপরই তাড়াহুড়া করে উঠে যাওয়া খারাপ অভ্যাস। এ খারাপ অভ্যাসকে ছাহাবীগণ কঠোরভাবে দমন করেছেন। আব্দুল্লাহ ইবনে রাবাহ (রাঃ) নবী করীম (ছাঃ)-এর ছাহাবীগণের একজন হতে বর্ণনা করেন, রাসূল (ছাঃ) আছরের ছালাত আদায় করেন। সালাম ফিরানোর সাথে সাথে একজন লোক দাঁড়িয়ে যান। ওমর (রাঃ) তাকে দেখতে পান এবং ঘাড় ধরে বলেন, বসে যান। নিশ্চয় পূর্বের লোকেরা ধ্বংস হয়েছে একারণে যে, তারা দুই ছালাতের মাঝে বিরতি দিত না। রাসূল (ছাঃ) তখন ওমর (রাঃ)-কে বললেন, ‘তুমি ঠিক করেছো’। [1]  এ হাদীছ প্রমাণ করে, দুই ছালাতের মাঝে বিরতি হতে হবে এবং তাসবীহ, তাহলীল ও যিকিরের মাধ্যমে কিছু সময় অতিবাহিত করতে হবে, তারপর অন্য ছালাত আদায় করতে হবে। সালাম ফিরানোর পর মাথায় হাত রেখে দু‘আ পড়া যাবে না : সালাম ফিরানোর পর মাথায় হাত রেখে দু‘আ পড়ার প্রমাণে কোন ছহীহ হাদীছ নেই। এ আমল পরিহার করতে হবে। আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) যখন ছালাত আদায় করতেন, তখন ডান হাত তার মাথায় রাখতেন এবং বলতেন, ‘আল্লাহর নামে শুরু করছি যিনি ছাড়া কোন মা‘বূদ নেই, যিনি পরম করুণাময়, দয়াল...
Read More >>