শেবার রানী (Bilqis) , হজরত সুলাইমান (আঃ) ও জীনের কাহিনী : কোরআন - হাদীসের ঘটনা

কোরআনে ও হাদিসে শেবার রানীর বর্ণনাঃ 


(২০) সুলায়মান পক্ষীদের খোঁজ খবর নিলেন, অতঃপর বললেন, কি হল, হুদহুদকে দেখছি না কেন? নাকি সে অনুপস্থিত? (২১) আমি অবশ্যই তাকে কঠোর শাস্তি দেব কিংবা হত্যা করব অথবা সে উপস্থিত করবে উপযুক্ত কারণ। (২২) কিছুক্ষণ পড়েই হুদহুদ এসে বলল, আপনি যা অবগত নন, আমি তা অবগত হয়েছি। আমি আপনার কাছে সাবা থেকে নিশ্চিত সংবাদ নিয়ে আগমন করেছি। (২৩) আমি এক নারীকে সাবাবাসীদের উপর রাজত্ব করতে দেখেছি। তাকে সবকিছুই দেয়া হয়েছে এবং তার একটা বিরাট সিংহাসন আছে। (২৪) আমি তাকে ও তার সম্প্রদায়কে দেখলাম তারা আল্লাহর পরিবর্তে সূর্যকে সেজদা করছে। শয়তান তাদের দৃষ্টিতে তাদের কার্যাবলী সুশোভিত করে দিয়েছে। অতঃপর তাদেরকে সৎপথ থেকে নিবৃত্ত করেছে। অতএব তারা সৎপথ পায় না। (২৫) তারা আল্লাহকে সেজদা করে না কেন, যিনি নভোমন্ডল ও ভুমন্ডলের গোপন বস্তু প্রকাশ করেন এবং জানেন যা তোমরা গোপন কর ও যা প্রকাশ কর। (২৬) আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই; তিনি মহা আরশের মালিক। (২৭) সুলায়মান বললেন, এখন আমি দেখব তুমি সত্য বলছ, না তুমি মিথ্যবাদী। (২৮) তুমি আমার এই পত্র নিয়ে যাও এবং এটা তাদের কাছে অর্পন কর। অতঃপর তাদের কাছ থেকে সরে পড় এবং দেখ, তারা কি জওয়াব দেয়। (২৯) সাবার রানি বলল, হে পরিষদবর্গ, আমার প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ পত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। (৩০) সেই চিঠি সুলায়মানের পক্ষ থেকে। (এতে বলা হয়েছে,) পরম দয়ালু ও ক্ষমাশীল আল্লাহর নামে শুরু; (৩১) আমার অবাধ্য হয়ো না এবং বশ্যতা স্বীকার করে আমার কাছে উপস্থিত হও। (৩২) (পত্র শুনিয়ে) রানি বলল, হে নেতৃবৃন্দ। আমার কাজে পরামর্শ দিন। আপনাদের বাদ দিয়ে তো আমি কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করি না। (৩৩) তারা বলল, আমরা শক্তিশালী এবং কঠোর যোদ্ধা। কিন্তু সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা আপনারই। অতএব আপনি ভেবে দেখুন, আমাদেরকে কি আদেশ করবেন। (৩৪) সাবার রানি বলল, রাজা বাদশাহরা যখন কোন জনপদে প্রবেশ করে, তখন সেটাকে বিপর্যস্ত করে দেয় এবং সেখানকার মর্যাদাশালীদের লাঞ্ছিত করে। এ রকম কাজ করাই তাদের রীতি। (৩৫) আমি তাঁর কাছে কিছু উপঢৌকন পাঠাচ্ছি; দেখি আমার দূতেরা কী জবাব নিয়ে ফেরে। (৩৬) অতঃপর যখন দূত সুলায়মানের কাছে আগমন করল, তখন সুলায়মান বললেন, তোমরা কি ধনসম্পদ দ্বারা আমাকে সাহায্য করতে চাও? আল্লাহ আমাকে যা দিয়েছেন, তা তোমাদেরকে প্রদত্ত বস্তু থেকে উত্তম। বরং তোমরাই তোমাদের উপঢৌকন নিয়ে সুখে থাক। (৩৭) ফিরে যাও তাদের কাছে। এখন অবশ্যই আমি তাদের বিরুদ্ধে এক সৈন্যবাহিনী নিয়ে আসব, যার মোকাবেলা করার শক্তি তাদের নেই। আমি অবশ্যই তাদেরকে অপদস্থ করে সেখান থেকে বহিষ্কৃত করব এবং তারা হবে লাঞ্ছিত। (৩৮) সুলায়মান বললেন, হে পরিষদবর্গ, তারা আত্নসমর্পণ করে আমার কাছে আসার পূর্বে কে বিলকীসের সিংহাসন আমাকে এনে দেবে? (৩৯) জনৈক দৈত্য-জিন বলল, আপনি আপনার স্থান থেকে উঠার পূর্বে আমি তা এনে দেব এবং আমি একাজে শক্তিবান, বিশ্বস্ত। (৪০) কিতাবের জ্ঞান যার ছিল, সে বলল, আপনার দিকে আপনার চোখের পলক ফেলার পূর্বেই আমি তা আপনাকে এনে দেব। অতঃপর সুলায়মান যখন তা সামনে রক্ষিত দেখলেন, তখন বললেন এটা আমার পালনকর্তার অনুগ্রহ, যাতে তিনি আমাকে পরীক্ষা করেন যে, আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি, না অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সে নিজের উপকারের জন্যেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং যে অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সে জানুক যে, আমার পালনকর্তা অভাবমুক্ত কৃপাশীল। (৪১) সুলায়মান বললেন, তার সামনে সিংহাসনের আকার-আকৃতি বদলিয়ে দাও, দেখব সে সঠিক বুঝতে পারে, না সে তাদের অন্তর্ভুক্ত, যাদের দিশা নেই ? (৪২) অতঃপর যখন (রানী) এসে গেল, তখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হল, তোমার সিংহাসন কি এরূপই? সে বলল, মনে হয় এটা সেটাই। আমরা পূর্বেই সমস্ত অবগত হয়েছি এবং আমরা আজ্ঞাবহও হয়ে গেছি। (৪৩) আল্লাহর পরিবর্তে সে যার এবাদত করত, সেই তাকে ঈমান থেকে নিবৃত্ত করেছিল। নিশ্চয় সে কাফের সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ছিল। (৪৪) তাকে বলা হল, এই প্রাসাদে প্রবেশ কর। যখন সে তার প্রতি দৃষ্টিপাত করল সে ধারণা করল যে, এটা স্বচ্ছ গভীর জলাশয়। সে তার পায়ের গোছা খুলে ফেলল। সুলায়মান বলল, এটা তো স্বচ্ছ স্ফটিক নির্মিত প্রাসাদ। বিলকীস বলল, হে আমার পালনকর্তা, আমি তো নিজের প্রতি জুলুম করেছি। আমি সুলায়মানের সাথে বিশ্ব জাহানের পালনকর্তা আল্লাহর কাছে আত্নসমর্পন করলাম।
Refference _ [ সুরা নাম’ল : ২০-৪৪ ] 

*************"*************************

কোরআনে সুরা আল-নামল এ সুলাইমান (আ) এবং শেবার রানী সম্পর্কে আয়াত আছে। আরবরা তাকে ‘বিলকিস’ নামে অভিহিত করে। যদিও কোরআনে কোনো নামে তাকে সম্বোধন করা হয়নি। সুরা আল-নামল এর ৩২ থেকে ৪৪ নম্বর আয়াতে উঠে এসেছে শেবার রানী ও রাজা সুলাইমানের কাহিনী। নবী হিসেবে হযরত সুলাইমান (আঃ)-কে আল্লাহ অসীম ক্ষমতা, জ্ঞান আর প্রজ্ঞার অধিকারী বানিয়ে দিয়েছিলেন। মানুষ, জ্বীন এবং পাখি এই তিন প্রজাতি ছিল সুলাইমান (আঃ) এর সেনাবাহিনীর অংশ। সুলাইমান (আঃ) পশু-পাখির ভাষা বুঝতেন।

আল্লাহ হজরত সুলাইমান (আ.)-কে বিরল ক্ষমতার অধিকারী করেছিলেন। পশুপাখি, জিন থেকে শুরু করে প্রবাহিত বাতাস পর্যন্ত তাঁর অনুগত ছিল। তাঁর বাহিনীতে অসংখ্য জিন ও পশুপাখি সংযুক্ত ছিল। একদিন হজরত সুলাইমান (আ.) তাঁর অনুগত ‘গোয়েন্দা পাখি’ হুদহুদকে অনুপস্থিত দেখলেন। এতে রাগান্বিত হলেন এবং বললেন, যথাযথ কারণ দর্শাতে না পারলে হুদহুদ কঠোর শাস্তির মুখোমুখি হবে। কিছুক্ষণ পর হুদহুদ ফিরে এলো এবং রানি বিলকিসের রাজ্য, রাজত্ব, ক্ষমতা, প্রাসাদ ও সিংহাসন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিল। তিনি রানিকে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপনের আহ্বান জানিয়ে চিঠি পাঠান। উত্তরে রানি বিপুল পরিমাণ উপঢৌকন প্রেরণ করেন হজরত সুলাইমান (আ.)-এর দরবারে। এতে ছিল নগদ স্বর্ণ-রৌপ্য, দাস-দাসিসহ বহু মূল্যবান সামগ্রী। সঙ্গে পাঠান ৪০ সদস্যের উচ্চতর কূটনৈতিক দল। কিন্তু জাগতিক এই ধন-সম্পদের প্রতি কোনো মোহ ছিল না হজরত সুলাইমান (আ.)-এর। তিনি তা প্রত্যাখ্যান করলেন এবং জানালেন, মানুষকে কুফর ও শিরকমুক্ত করে একত্ববাদের পথে নিয়ে আসাই তাঁর মূল চাওয়া। আল্লাহ হজরত সুলাইমান (আ.)-কে যে ক্ষমতা, ঐশ্বর্য ও প্রাচুর্য দান করেছেন, রানি বিলকিসের প্রতিনিধিদের সে সম্পর্কেও ধারণা দিলেন তিনি।

রানি বিলকিস তার দেশের সেনাদের যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন। সেনা সমাবেশ ঘটানো হলো এবং যুদ্ধের সর্বাত্মক প্রস্তুতিও নেওয়া হলো। রানি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। তিনি বলেন, ‘যদি সুলাইমান (আ.) আমাদের উপহার গ্রহণ করেন, যুদ্ধ না করে আল্লাহর পথে আহ্বান জানান, তাহলে বুঝতে হবে তিনি সত্য নবী। আর যদি তিনি উপহার প্রত্যাখ্যান করেন, তাহলে তিনি পৃথিবীর অন্যান্য রাজার মতোই একজন রাজা। আমরা তাঁর সঙ্গে যুদ্ধ করব। কোনো শক্তি আমাদের পরাজিত করতে পারবে না। আর তিনি যদি সত্যি নবী হন, কোনো শক্তি আমাদের রক্ষা করতে পারবে না।’

রানি বিলকিসের প্রতিনিধি দল হজরত সুলাইমান (আ.)-এর দরবার থেকে ফিরে তাঁকে জানাল, আল্লাহর শপথ! তিনি কোনো সাধারণ রাজা নন। আমরা তাঁর সঙ্গে যুদ্ধ করার শক্তি রাখি না। কোনো দিক বিবেচনায় আমরা তাঁর চেয়ে শ্রেষ্ঠ নই। প্রতিনিধিদলের উত্তর শুনে হজরত সুলাইমান (আ.)-এর সঙ্গে দেখা করার সিদ্ধান্ত নেন রানি বিলকিস। তিনি বার্তা পাঠান, ‘আমি আমার রাজ্যের নেতাদের নিয়ে আপনার কাছে আসছি। আমি আপনার রাজত্ব ও ধর্ম—দুটিই নিজ চোখে দেখতে চাই।’

হজরত সুলাইমান (আ.)-এর দরবারে যাওয়ার আগে তিনি সাধারণ মানুষের উদ্দেশে বলেন, ‘হে দেশবাসী! তোমরা আল্লাহর মনোনীত জাতি! তিনি তোমাদের বহু দিক থেকে শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর নবী সুলাইমান ইবনে দাউদ (আ.)-এর মাধ্যমে তোমাদের পরীক্ষা করছেন। যদি তোমরা ঈমান আনো এবং আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হও তাহলে আল্লাহ তাঁর অনুগ্রহ বাড়িয়ে দেবেন। আর যদি তোমরা অস্বীকার করো তাহলে তিনি তাঁর নিয়ামত ছিনিয়ে নেবেন। তোমাদের ওপর দুর্ভোগ চাপিয়ে দেবেন।’ জনসাধারণের পক্ষ থেকে জানানো হলো, সিদ্ধান্ত আপনার হাতে। অতঃপর তিনি এক লাখ ১২ হাজার সেনার এক বিশাল বাহিনী নিয়ে রওনা হন।

অন্যদিকে সুলাইমান (আ.) তাঁর বাহিনীকে বললেন, ‘কে রানি বিলকিসের সিংহাসন আমার সামনে উপস্থিত করতে পারবে সে উপস্থিত হওয়ার আগেই?’ তাঁর অনুগত একটি জিন রানি বিলকিসের সিংহাসন তাঁর সামনে উপস্থিত করে। তখন একটি কাচের তৈরি সুরম্য প্রাসাদও তৈরি করেন তিনি, যার নিচ দিয়ে ঝরনাধারা বয়ে যেত। সুলাইমান (আ.)-এর দরবারে নিজের সিংহাসন দেখে হতভম্ব হয়ে যান রানি বিলকিস এবং সুলাইমান (আ.)-এর প্রতি বিনয় ও আনুগত্য প্রকাশ করেন। তিনি ও তাঁর সভাসদরা ইসলাম গ্রহণ করেন। প্রসিদ্ধ মতে তাঁদের বিয়ে হয়। 

*******************************************
বায়তুল মুক্বাদ্দাস নির্মাণে জীনদের ভুমিকা:

বায়তুল মুক্বাদ্দাসের (জেরুসালেমে অবস্থিত) নির্মাণ সর্বপ্রথম ফেরেশতাদের মাধ্যমে অথবা আদম (আঃ)-এর কোন সন্তানের মাধ্যমে সম্পন্ন হয় কা‘বাগৃহ নির্মাণের চল্লিশ বছর পরে। অতঃপর স্বপ্নাদিষ্ট হয়ে হযরত ইয়াকূব (আঃ) তা পুনর্নির্মাণ করেন। তার প্রায় হাযার বছর পরে দাঊদ (আঃ) তার পুনর্নির্মাণ শুরু করেন এবং সুলায়মান (আঃ)-এর হাতে তা সমাপ্ত হয়। কিন্তু মূল নির্মাণ কাজ শেষ হ’লেও আনুসঙ্গিক কিছু কাজ তখনও বাকী ছিল। এমন সময় হযরত সুলায়মানের মৃত্যুকাল ঘনিয়ে এল। এই কাজগুলি অবাধ্যতা প্রবণ জিনদের উপরে ন্যস্ত ছিল। তারা হযরত সুলায়মানের ভয়ে কাজ করত। তারা তাঁর মৃত্যু সংবাদ জানতে পারলে কাজ ফেলে রেখে পালাতো। ফলে নির্মাণ কাজ অসম্পূর্ণ থেকে যেত। তখন সুলায়মান (আঃ) আল্লাহর নির্দেশে মৃত্যুর জন্যে প্রস্তুত হয়ে তাঁর কাঁচ নির্মিত মেহরাবে প্রবেশ করলেন। যাতে বাইরে থেকে ভিতরে সবকিছু দেখা যায়। তিনি বিধানানুযায়ী ইবাদতের উদ্দেশ্যে লাঠিতে ভর করে দাঁড়িয়ে গেলেন, যাতে রূহ বেরিয়ে যাবার পরেও লাঠিতে ভর দিয়ে দেহ স্বস্থানে দাঁড়িয়ে থাকে। সেটাই হ’ল। আল্লাহর হুকুমে তাঁর দেহ উক্ত লাঠিতে ভর করে এক বছর দাঁড়িয়ে থাকল। দেহ পচলো না, খসলো না বা পড়ে গেল না। জিনেরা ভয়ে কাছে যায়নি। ফলে তারা হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে কাজ শেষ করে ফেলল। এভাবে কাজ সমাপ্ত হ’লে আল্লাহর হুকুমে কিছু উই পোকার সাহায্যে লাঠি ভেঙ্গে দেওয়া হয় এবং সুলায়মান (আঃ)-এর লাশ মাটিতে পড়ে যায়। উক্ত কথাগুলি আল্লাহ বলেন নিম্নোক্ত ভাবে-

فَلَمَّا قَضَيْنَا عَلَيْهِ الْمَوْتَ مَا دَلَّهُمْ عَلَى مَوْتِهِ إِلاَّ دَابَّةُ الْأَرْضِ تَأْكُلُ مِنْسَأَتَهُ فَلَمَّا خَرَّ تَبَيَّنَتِ الْجِنُّ أَن لَّوْ كَانُوْا يَعْلَمُوْنَ الْغَيْبَ مَا لَبِثُوْا فِي الْعَذَابِ الْمُهِيْنِ- (سبا (১৪)-

‘অতঃপর যখন আমরা সুলায়মানের মৃত্যু ঘটালাম, তখন ঘুনপোকাই জিনদেরকে তাঁর মৃত্যু সম্পর্কে অবহিত করল। সুলায়মানের লাঠি খেয়ে যাচ্ছিল। অতঃপর যখন তিনি মাটিতে পড়ে গেলেন, তখন জিনেরা বুঝতে পারল যে, যদি তারা অদৃশ্য বিষয় জানতো, তাহ’লে তারা (মসজিদ নির্মাণের) এই হাড়ভাঙ্গা খাটুনির আযাবের মধ্যে আবদ্ধ থাকতো না’ (সাবা ৩৪/১৪)।

সুলায়মানের (আঃ) মৃত্যুর এই ঘটনা আংশিক কুরআনের আলোচ্য আয়াতের এবং আংশিক ইবনে আববাস (রাঃ) প্রমুখ থেকে বর্ণিত হয়েছে (ইবনে কাছীর)।

www.atowar-rahman-salafi.blogspot.com

Comments

|| Popular Posts ||

পুরুষের ও মহিলাদের জন্য মাহরাম ও গায়ের মাহরামের তালিকা _ Islamic knowledge

মৃত্যুর সময় যে আপসোস রয়ে যাবে! :

Subject__ The punishment of jahannam___The seven gate of Jahannam:

food

Chapter___ What to say when waking up in the morning : Sunnan abu daud, _book of General Behavior (Kitab Al-Adab)

Is there a Reward for Reading Hadeeth? – Imam Ibn Baaz_ Fatwa

মাসিক আত-তাহরীক pdf download

পরিচ্ছেদ_ ‏বিশ্বজগৎ সৃষ্টির রহস্য ‎(حكمة خلق الكائنات) ‏

বিষয়__ মাসায়েলে কুরবানী

The Story of Qarun(Korah)