× মৃত্যুর সময় যে আপসোস রয়ে যাবে! রাকিব আলী - অগাস্ট ৩০, ২০২৪ ৬৪৮ বার পঠিত মানুষের সামনে যখন মৃত্যু এসে হাযির হবে, যখন মালাকুল মাউত তার জান ক্ববয করার প্রস্তুতি নিবেন, তখন সে কী নিয়ে আপসোস করবে, জানেন? মৃত্যুর মতো কঠিন মুহূর্তে তার আপসোসের বিষয় হবে দান-ছাদাক্বা। ঠিক এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেছেন,وَأَنْفِقُوا مِنْ مَا رَزَقْنَاكُمْ مِنْ قَبْلِ أَنْ يَأْتِيَ أَحَدَكُمُ الْمَوْتُ فَيَقُولَ رَبِّ لَوْلَا أَخَّرْتَنِي إِلَى أَجَلٍ قَرِيبٍ فَأَصَّدَّقَ وَأَكُنْ مِنَ الصَّالِحِينَ ‘আর আমি তোমাদেরকে যে রিযিক্ব দিয়েছি, তোমরা তা থেকে ব্যয় করবে তোমাদের কারও মৃত্যু আসার আগে আগেই। (অন্যথা মৃত্যু আসলে সে বলবে,) হে আমার রব! আমাকে আরো কিছু সময়ের জন্য সুযোগ দিলে আমি দান-ছাদাক্বা করতাম এবং নেককারদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যেতাম!’ (আল-মুনাফিকূন, ৬৩/১০) । বান্দার এই আক্ষেপের প্রেক্ষিতে আল্লাহ বলছেন,وَلَنْ يُؤَخِّرَ اللَّهُ نَفْسًا إِذَا جَاءَ أَجَلُهَا وَاللَّهُ خَبِيرٌ بِمَا تَعْمَلُونَ ‘যখন কারো নির্ধারিত সময় উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ তাকে কিছুতেই অবকাশ দেবেন না। তোম...
Firstly: It is proven that the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) used to point with his index finger and move it during the tashahhud when praying. The scholars differed concerning that and there are several points of view. 1 – The Hanafis say that the finger should be raised when saying “Laa (no)” in the phrase “Ash-hadu an laa ilaaha ill-Allaah (I bear witness that there is no god except Allaah)” and it should be lowered when saying, “ill-Allaah (except Allaah).” 2 – The Shaafa’is say that it should be raised when saying “ill-Allaah.” 3 – The Maalikis say that it should be moved right and left until one finishes the prayer. 4 – The Hanbalis say that one should point with the finger when saying the name of Allaah, without moving it. Shaykh al-Albaani (may Allaah have mercy on him) said: There is no basis for any of these definitions and manners in the Sunnah. The closest of them to the correct view is the Hanbali view, were i...
upon him) said, “Paradise has eight gates, and one of them is called Ar-Raiyan through which none will enter but those who observe fasting.” The Prophet (peace be upon him) also said, “If a person spends two different kinds of something (for Allah’s cause), he will be called from the gates of Paradise.” Sahih Al-Bukhari – Book 54 Hadith 479 ______________ Narrated Abdullah bin Amr: Allah’s Apostle said. “It is one of the greatest sins that a man should curse his parents.” It was asked (by the people), “O Allah’s Apostle! How does a man curse his parents?” The Prophet (peace be upon him) said, “The man abuses the father of another man and the latter abuses the father of the former and abuses his mother.” Sahih Al-Bukhari – Book 73 Hadith 4 ______________ Narrated Al Mughira: The Prophet (peace be upon him) said, “Allah has forbidden you (1) to be undutiful to your mothers (2) to withhold (what you should give) or (3) demand (what you do not deserve), and (4) to bury your daug...
কিয়ামতের অন্যতম বড় আলামত হচ্ছে আখেরী যামানায় কিয়ামতের সন্নিকটবর্তী সময়ে বিশাল আকারের একটি ধোঁয়া বের হয়ে আকাশ এবং যমীনের মধ্যবর্তী খালি জায়গা পূর্ণ করে ফেলবে। এই ধোঁয়া মুমিন ব্যক্তিদেরকে সামান্য একটু সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত করে দিবে। কাফেরদের শরীরের ভিতরে প্রচন্ডভাবে প্রবেশ করবে। ফলে তাদের শরীর ফুলে যাবে এবং শরীরের প্রতিটি ছিদ্র দিয়ে ধোঁয়া বের হবে। এটি তাদের জন্য একটি যন্ত্রনাদায়ক আযাবে পরিণত হবে। আললাহ তাআলা বলেনঃ )فَارْتَقِبْ يَوْمَ تَأْتِي السَّمَاءُ بِدُخَانٍ مُبِينٍ (১০) يَغْشَى النَّاسَ هَذَا عَذَابٌ أَلِيمٌ (১১) رَبَّنَا اكْشِفْ عَنَّا الْعَذَابَ إِنَّا مُؤْمِنُونَ (১২) أَنَّى لَهُمْ الذِّكْرَى وَقَدْ جَاءَهُمْ رَسُولٌ مُبِينٌ (১৩) ثُمَّ تَوَلَّوْا عَنْهُ وَقَالُوا مُعَلَّمٌ مَجْنُونٌ (১৪) إِنَّا كَاشِفُوْا الْعَذَابِ قَلِيْلًا إِنّكُمْ عَائِدُوْنَ (১৫)( ‘‘অতএব তুমি অপেক্ষা করো সেই দিনের যেদিন আকাশ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হবে এবং তা আচ্ছন্ন করে ফেলবে মানব জাতিকে। এটা হবে এক যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি। তখন তারা বলবেঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এই শাস্তি হতে মুক্তি দিন আমরা ঈমান আনয়ন ক...
কোরআনে ও হাদিসে শেবার রানীর বর্ণনাঃ (২০) সুলায়মান পক্ষীদের খোঁজ খবর নিলেন, অতঃপর বললেন, কি হল, হুদহুদকে দেখছি না কেন? নাকি সে অনুপস্থিত? (২১) আমি অবশ্যই তাকে কঠোর শাস্তি দেব কিংবা হত্যা করব অথবা সে উপস্থিত করবে উপযুক্ত কারণ। (২২) কিছুক্ষণ পড়েই হুদহুদ এসে বলল, আপনি যা অবগত নন, আমি তা অবগত হয়েছি। আমি আপনার কাছে সাবা থেকে নিশ্চিত সংবাদ নিয়ে আগমন করেছি। (২৩) আমি এক নারীকে সাবাবাসীদের উপর রাজত্ব করতে দেখেছি। তাকে সবকিছুই দেয়া হয়েছে এবং তার একটা বিরাট সিংহাসন আছে। (২৪) আমি তাকে ও তার সম্প্রদায়কে দেখলাম তারা আল্লাহর পরিবর্তে সূর্যকে সেজদা করছে। শয়তান তাদের দৃষ্টিতে তাদের কার্যাবলী সুশোভিত করে দিয়েছে। অতঃপর তাদেরকে সৎপথ থেকে নিবৃত্ত করেছে। অতএব তারা সৎপথ পায় না। (২৫) তারা আল্লাহকে সেজদা করে না কেন, যিনি নভোমন্ডল ও ভুমন্ডলের গোপন বস্তু প্রকাশ করেন এবং জানেন যা তোমরা গোপন কর ও যা প্রকাশ কর। (২৬) আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই; তিনি মহা আরশের মালিক। (২৭) সুলায়মান বললেন, এখন আমি দেখব তুমি সত্য বলছ, না তুমি মিথ্যবাদী। (২৮) তুমি আমার এই পত্র নিয়ে যাও এবং এটা তাদের কাছে অর্...
Allah the Almighty says: {Do you think that the people of the Cave and the Inscription (the news or the names of the people of the Cave) were a wonder among Our Signs? (Remember) when the young men fled for refuge (from their disbelieving folk) to the Cave. They said: "Our Lord! Bestow on us mercy from Yourself, and facilitate for us our affair in the right way!" Therefore, We covered up their (sense of) hearing (causing them to go in deep sleep) in the Cave for a number of years. Then We raised them up (from their sleep), that We might test which of the two parties was best at calculating the time period that they had tarried. We narrate unto you (0 Muhammad (Peace be upon him)) their story with truth: Truly they were young men who believed in their Lord (Allah), and We increased them in guidance. And We made their hearts firm and strong (with the light of Faith in Allah and bestowed upon them patience to bear the separation of their kith and kin and dwellings.) ...
পরিচ্ছেদ__ ২৪. জুমু'আর (ফরযের) পূর্বের ও পরের নামায: ৫২৩। আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমু'আর নামাযের পর নামায আদায় করতে চায় সে যেন চার রাকাআত আদায় করে। -সহীহ। ইবনু মাজাহ– (১১৩২)। আবু ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান। সুফিয়ান ইবনু উয়াইনা বলেন, সুহাইল ইবনু আবু সালিহ হাদীসশাস্ত্রে একজন নির্ভরযোগ্য রাবী। একদল আলিম এ হাদীস অনুযায়ী আমল করেন। আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাঃ) জুমুআর (ফরযের) পূর্বে চার রাকাআত এবং পরে চার রাকাআত (সুন্নাত) নামায আদায় করতেন। আলী (রাঃ) প্রসঙ্গে বর্ণিত আছে যে, তিনি জুমু'আর পর দুই রাকাআত তারপর চার রাকাআত আদায় করার হুকুম দিয়েছেন। সুফিয়ান সাওরী ও ইবনুল মুবারাক (রহঃ) ইবনু মাসউদের মত গ্রহণ করেছেন। ইসহাক বলেছেন, জুমুআর দিন যদি মসজিদে (সুন্নাত) নামায আদায় করা হয় তবে চার রাক'আত আদায় করবে আর যদি ঘরে আদায় করে তবে দুই রাকাআত আদায় করবে। তিনি দলীল হিসাবে এ হাদীস উল্লেখ করেছেন, وَاحْتَجَّ بِأَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ...
ভূমিকাঃ শরীয়তে ইসলামীর প্রধান ও প্রথম ভিত্তি হিসাবে আল-কুরআনুল কারীমের হিফাযত তথা সংরক্ষণের দায়িত্ব মহান আল্লাহ নিজেই নিয়েছেন। তিনি বলেন- “আমি স্বয়ং এ উপদেশ গ্রন্থ অবতরণ করেছি এবং আমি নিজেই এর সংরক।” (সূরা হিজর-৯)। মূলতঃ এ আয়াতে কারীমা কুরআনুল কারীম হিফাযতের বিষয়ে আল্লাহ তায়ালার প থেকে একটি চূড়ান্ত আসমানী চ্যালেঞ্জ। আল্লাহ তায়ালার প থেকে কুরআন সংরণের এই শাশ্বত ঘোষণাতে আল-কুরআনের অবিনশ্বর সংরণ ও স্থায়িত্ব দান, তিলাওয়াত, পঠন, অর্থ ও মর্ম অনুধাবন এবং গবেষণা ও প্রচার-প্রসারের ধারাবাহিকতা চির অব্যাহত থাকার মহান সুসংবাদ রয়েছে। আল্লাহ তায়ালার স্ব-বিশেষ ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে আল-কুরআন যেভাবে সম্পূর্ণরূপেই অক্ষুণ্ন এবং অপরিবর্তিতভাবে সংরতি হয়েছে আর কিয়ামত অবধি থাকবে, তেমনিভাবে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লামের হাদীসকেও ধ্বংস ও বিলুপ্তির করাল গ্রাস থেকে রা করা হয়েছে এবং তা কিয়ামত পর্যন্তই থাকবে। হাদীস সংরণ ও সংকলনের সুদীর্ঘ ইতিহাস সর্বতোভাবে আলোচনা-পর্যালোচনা করলে এ কথাই সুস্পষ্ট হয়ে যায় যে- হাদীসের জন্মলগ্ন থেকে গ্রন্থসমূহে গ্রন্থিত হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই এর হিফাযতের নিমিত্তে ...
৭২৭৬-(১১৯/২৯৪২) আবদুল ওয়ারিস ইবনু আবদুস্ সামাদ ইবনু ‘আবদুল ওয়ারিস ও হাজ্জাজ ইবনু শাইর (রহঃ) ..... আমির ইবনু শারাহীল শা’বী (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি যাহহাক ইবনু কায়স এর বোন ফাতিমাহ বিনতু কায়স (রাযিঃ) কে প্রশ্ন করলেন। যে সকল মহিলাগণ প্রথমে হিজরত করেছিলেন, তিনি তাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি বলেন, আপনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে যে হাদীস শুনেছেন, অন্যের দিকে সম্বোধন করা ছাড়া, এমন একটি হাদীস আপনি আমার কাছে পেশ করুন। তিনি বললেন, তবে তুমি যদি শুনতে চাও, অবশ্যই আমি তা বর্ণনা করব। সে বলল, হ্যাঁ, আপনি বর্ণনা করুন। তিনি বললেন, আমি ইবনু মুগীরাকে বিয়ে করেছিলাম। তিনি কুরাইশী যুবকদের উত্তম ব্যক্তি ছিলেন। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে প্রথম যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেই তিনি শাহীদ হয়ে যান। আমি বিধবা হয়ে যাবার পর আবদুর রহমান ইবনু আওফ (রাযিঃ) আমার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আরো কতিপয় সহাবারাও প্রস্তাব পাঠান। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেও তার আযাদকৃত গোলাম উসামাহ্ ইবনু যায়দ এর জন্য প্রস্তাব পাঠান। রসূলুল্লাহ ...
Comments
Post a Comment