বিষয়__ জাহান্নামের স্তরসমূহ এবং শাস্তি _ গ্রন্থঃ জান্নাত-জাহান্নাম
জাহান্নামের ৭টি দরজা থাকবে কারা কোনা জায়গায় থাকবে।। এক এক জাহান্নাম এক এক রকম শাস্তি প্রদান করা হবে ।জাহান্নাম বাসীদেরকেও বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে তাদের বিভিন্ন দোযখে নিক্ষেপ করা হবে।
অবশ্যই জাহান্নাম তাদের সকলেরই প্রতিশ্রুত স্থান, উহার সাতটি দরজা আছে, প্রত্যেক দরজার জন্য পৃথক পৃথক শ্রেণী আছে’ {সূরা হিজির: ৪৩-৪৪}
১)জাহান্নাম :যারা আল্লাহ এক বলে বিশ্বাস করেছে,কিন্তু অন্যান্য কারণে আসামি যারা তারা এই স্তরে থাকবে। নির্দিষ্ট শাস্তি ভোগের পর রাসুল (সা.)এর সুপারিশে তারা জান্নাতে যাবে।
২)লাজা:লাজা শব্দের অর্থ এমন আগুন যার মধ্যে অগ্নিশিখা থাকবে।
সূরা আল মায়ারিজে আল্লাহ বলেন:"কখনোই নয়।নিশ্চয় এটি লেলিহান আগুন, যা শরীরের চামড়া খুলে ফেলবে।"
এই দরজা দিয়ে আল্লাহ ইহুদিদের প্রবেশ করাবেন।
৩)হুতামা:এর অর্থ চূর্ণবিচূর্ণ কারী।
"অবশ্যই তারা চূর্ণবিচূর্ণ কারী হুতামায় নিক্ষিপ্ত হবে।"
(সূরা হুমাযাহ ৪)
হুতামায় খ্রিস্টানরা ও পরনিন্দুুকেরা প্রবেশ করবে।
৪)সায়ির:সায়ির অর্থ জ্বলন্ত আগুন।
আল্লাহ বলেন:"এক দল লোক সায়ির নামক স্তরে প্রবেশ করবে।"(আশ শুরা ০৭)
সুরা বাকারার ৬২নং আয়াতে সাবেয়ী সাম্প্রাদায়ের কখা উল্ল্যেখ আছে।তারা এখনে থাকবে। প্রথমে তারা সত্য দীনের অনুসারী ছিলো।পরে তারা ফেরেশতা ও তারার পুঁজা শুরু করে। অর্থাৎ সকল মূর্তি পুজারি এখানে থাকবে
৫)সাকার: সাকার অর্থ আগুনের প্রচন্ড তাপ।
আল্লাহ বলেন:"আমি তাকে প্রবেশ করাবো প্রচন্ড তাপ বিশিষ্ট 'সাকারে' তাকে অক্ষত রাখবোনা এবং ছাড়বোনা।(সুরা মুদ্দাসসির ২৭)
আগুনের পূঁজারী মজুসি সম্প্রদায় এখনে থাকবে।
৬)জাহিম:জাহিম অর্থ প্রচন্ড আগুন।
আল্লাহ তায়ালা বলেন:"দর্শকদের জন্য প্রচন্ড আগুন প্রকাশ করা হবে।"
(সুরা আন নাযিয়াত ৩৬)
এখানে মূর্তিপূজকরা ও শিরক কারীরা প্রবেশ করবে।
৭)হাবিয়া:হাবিয়া অর্থ গর্ত।
আল্লাহ বলেন,,
"যার আমলের পাল্লা হালকা হবে,তার ঠিকানা হাবিয়া নামক গর্তে।আপনি কি জানেন হাবিয়া কি??এটি প্রজ্জলিত আগুন।"
(আল কারিয়াত ৯)
হাবিয়া নামক স্তরটি সর্ব শেষ স্তর এখানে ও মুনাফিকরা প্রবেশ করবে।
#মুনাফিকের স্থান জাহান্নামের সর্ব নিম্নস্তরে” (সূরা আন নিসা ১৪৫)। মুনাফিকদের প্রথম বৈশিষ্ট্য হল মিথ্যা কথা বলা।
#চারটি স্বভাব যার মধ্যে রয়েছে সে খাঁটি মুনাফেক; যার মধ্যে এর কোন একটি স্বভাব থাকবে সে তা পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফেকের একটি স্বভাব থেকে যায়। ১. তার কাছে আমানত রাখা হলে খেয়ানত করে; ২. যখন সে কথা বলে, মিথ্যা বলে; ৩. সে ওয়াদা করলে তা ভঙ্গ করে এবং ৪. সে বিবাদে লিপ্ত হলে কটূক্তি করে। সহীহুল বুখারী: ৩৪, ২৪৫৯,
#জাহান্নামের আগুনের তাপ দিনে দিনে শুধু বৃদ্ধিই পাবেঃ মহান আল্লাহ পাক সুবাহানাহু ওয়া তা‘আলা তিনি বলেন, ‘অতঃপর তোমরা আস্বাদ গ্রহণ করো, আমি তো তোমাদের শাস্তিই শুধু বৃদ্ধি করব’ [পবিত্র সূরা নাবা শরিফঃ আয়াত শরীফ ৩০] এমনকি মহান আল্লাহ পাক সুবাহানাহু ওয়া তায়ালা তিনি আরও বলেন, ‘যখনই উহা (জাহান্নামের আগুন) স্তিমিত হবে আমি তখনই তাদের জন্য অগ্নিশিখা বৃদ্ধি করে দেবো। [পবিত্র সূরা বানী ইসরাঈলঃ আয়াত শরীফ ৯৭]
যারা মুসলমান নাম ধারন করে মুনাফিকের মত আচরন করে তারা কাফির হতেও খারাপ। তারা যে কোন সময় মানুষকে যে কোন ধরনের ফাঁদে ফেলতে পারে। তারা কথা বলার সময় ভাল কথা বলে আর আচরন করার সময় খারাপ আচরন করে।
এই বার এই পয়েন্ট গুলার সাথে সরকারি লোক / আপনার আশ পাশের লোকদের মিলিয়ে নিন কত % মুনাফেক দেখতে পান।
#মহানবী (স.) বলেন, “মুমিনদের ওয়াদা ঋণস্বরূপ” প্রত্যেক মানুষকে মৃত্যুর পর ওয়াদার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে। “তোমরা প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে চলবে, কারণ প্রতিশ্রুতি সম্বন্ধে জিজ্ঞাবাদ করা হবে” (সূরা বনী ইসরাইল -৩৪)। যারা ওয়াদা পালন করে না তাদের সম্পর্কে কুরআনে বলা হয়েছে : “হে মুমিনগণ, তোমরা যা পালন কর না এমন কথা বল কেন?” (সূরা সাফ -২)। ওয়াদা ভংগ করা জঘন্যতম অপরাধ। এ বিষয়ে নবীজী (স.) বলেন “যে ব্যক্তি ওয়াদা পালন করে না, তার দ্বীন নেই” আর মুনাফিকের এটা হল একটা চরম বৈশিষ্ট্য।
*****************************************
*****************************************
অবাধ্য মানুষের অবাধ্যতা ও অপরাধ যেমন বিভিন্ন প্রকার, তেমনি জাহান্নামের স্তরও আছে ভিন্ন ভিন্ন। আযাবের কঠিনতাও ভিন্ন ভিন্ন হবে। যত নিম্নস্তরের আগুন হবে, তার উত্তাপ তত বেশি হবে।
মুনাফিকরা যেহেতু ঘর শত্রু, তাদের দ্বারা ইসলামের ক্ষতি বেশি, তাই তাদের ঠাই হবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে। মহান আল্লাহ বলেন,
إِنَّ الْمُنَافِقِينَ فِي الدَّرْكِ الْأَسْفَلِ مِنَ النَّارِ وَلَن تَجِدَ لَهُمْ نَصِيرًا
অর্থাৎ, মুনাফিক (কপট) ব্যক্তিরা অবশ্যই দোযখের সর্বনিম্ন স্তরে অবস্থান করবে এবং তাদের জন্য তুমি কখনও কোন সাহায্যকারী পাবে না। (নিসঃ ১৪৫)
জান্নাতের স্তরসমূহের মধ্যে সর্বোচ্চই হল সর্বশ্রেষ্ঠ। আর জাহান্নামের স্তরসমূহের মধ্যে সর্বনিম্নই হল সর্বনিকৃষ্ট।
অনেকে বলেছেন, জাহান্নামের স্তর হল সাতটি। এর প্রথম স্তরে থাকবে গোনাহগার মুসলিমরা, দ্বিতীয় স্তরে ইয়াহুদীরা, তৃতীয় স্তরে খ্রিষ্টানরা, চতুর্থ স্তরে সাবায়ীরা, পঞ্চম স্তরে মজুসী (অগ্নিপূজক)রা, ষষ্ঠ স্তরে পৌত্তলিকরা এবং সর্বনিম্ন সপ্তম স্তরে থাকবে মুনাফিকরা।
অনেকে উক্ত সাতটি স্তরের নির্দিষ্ট নামও উল্লেখ করেছেন; জাহান্নাম, লাযা, হুত্বামাহ, সাঈর, সাক্বার, জাহীম ও হাবিয়াহ। কিন্তু নির্দিষ্টভাবে কোন স্তরের নাম কুরআন-হাদীসে বর্ণিত হয়নি। সুতরাং সঠিক কথা এই যে, উক্ত নামগুলি আমভাবে জাহান্নামেরই নাম। যেমনঃ
জাহান্নামঃ
এ শব্দটি আল-কুরআনের ৭৭ জায়গায় এসেছে। এক জায়গায় মহান আল্লাহ বলেছেন,
فَادْخُلُوا أَبْوَابَ جَهَنَّمَ خَالِدِينَ فِيهَا ۖ فَلَبِئْسَ مَثْوَى الْمُتَكَبِّرِينَ
অর্থাৎ, সুতরাং তোমরা জাহান্নামের দরজাগুলিতে প্রবেশ কর সেথায় চিরস্থায়ী থাকার জন্য। দেখ অহংকারীদের আবাসস্থল কত নিকৃষ্ট। (নাহলঃ ২৯)।
লাযাঃ
‘লাযা’ মানে লেলিহান আগুন। মহান আল্লাহ বলেন,
كَلَّا ۖ إِنَّهَا لَظَىٰ (15) نَزَّاعَةً لِّلشَّوَىٰ (16) تَدْعُو مَنْ أَدْبَرَ وَتَوَلَّىٰ (17) وَجَمَعَ فَأَوْعَىٰ (18)
অর্থাৎ, না, কখনই নয়! এটা তো লেলিহান অগ্নি। যা দেহ হতে চামড়া খসিয়ে দেবে। জাহান্নাম ঐ ব্যক্তিকে ডাকবে, যে পৃষ্ঠ-প্রদর্শন করেছিল ও মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল। সে সম্পদ পুঞ্জীভূত এবং সংরক্ষিত করে রেখেছিল। (মাআরিজঃ ১৫-১৮)
হুত্বামাহঃ
'হুত্বামাহ' মানে প্রজ্বলিত আগুন। মহান আল্লাহ বলেন,
كَلَّا ۖ لَيُنبَذَنَّ فِي الْحُطَمَةِ (4) وَمَا أَدْرَاكَ مَا الْحُطَمَةُ (5) نَارُ اللَّهِ الْمُوقَدَةُ (6) الَّتِي تَطَّلِعُ عَلَى الْأَفْئِدَةِ (7) إِنَّهَا عَلَيْهِم مُّؤْصَدَةٌ (8) فِي عَمَدٍ مُّمَدَّدَةٍ (9)
অর্থাৎ, কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে হুত্বামায়। কিসে তোমাকে জানাল, হুত্বামা কি? তা হল আল্লাহর প্রজ্বলিত অগ্নি। যা হৃদয়কে গ্রাস। করবে। নিশ্চয়ই তা তাদেরকে পরিবেষ্টন করে রাখবে। দীর্ঘায়িত স্তম্ভসমূহে। (হুমাযাহঃ ৪-৯)
সাঈরঃ
‘সাঈর’ মানেও প্রজ্বলিত আগুন। এ নামটিও বহু জায়গায় এসেছে। তার মধ্যে এক জায়গায় মহান আল্লাহ বলেছেন,
إِنَّ الشَّيْطَانَ لَكُمْ عَدُوٌّ فَاتَّخِذُوهُ عَدُوًّا ۚ إِنَّمَا يَدْعُو حِزْبَهُ لِيَكُونُوا مِنْ أَصْحَابِ السَّعِيرِ
অর্থাৎ, শয়তান তোমাদের শত্রু; সুতরাং তাকে শত্রু হিসাবেই গ্রহণ কর। সে তো তার দলবলকে এ জন্য আহবান করে যে, ওরা যেন (সাঈর) জাহান্নামবাসী হয়। (ফাত্বিরঃ ৬)
সাক্কারঃ
‘সাক্বার’ মানে ঝলসিয়ে দেওয়া, গলিয়ে দেওয়া। মহান আল্লাহ বলেছেন,
يَوْمَ يُسْحَبُونَ فِي النَّارِ عَلَىٰ وُجُوهِهِمْ ذُوقُوا مَسَّ سَقَرَ
অর্থাৎ, যেদিন তাদেরকে উপুড় করে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে জাহান্নামের দিকে; (সেদিন বলা হবে) সাক্কার (জাহান্নামের) যন্ত্রণা আস্বাদন কর। (কামারঃ ৪৮)।
سَأُصْلِيهِ سَقَرَ (26) وَمَا أَدْرَاكَ مَا سَقَرُ (27) لَا تُبْقِي وَلَا تَذَرُ (28) لَوَّاحَةٌ لِّلْبَشَرِ (29) عَلَيْهَا تِسْعَةَ عَشَرَ (30)
অর্থাৎ, আমি তাকে নিক্ষেপ করব সাক্কার (জাহান্নামে)। কিসে তোমাকে জানাল, সাক্বার কী? ওটা তাদেরকে (জীবিত অবস্থায় রাখবে না, আর (মৃত অবস্থায়ও) ছেড়ে দেবে না। ওটা দেহের চামড়া দগ্ধ করে দেবে। ওর তত্ত্বাবধানে রয়েছে উনিশ জন প্রহরী। (মুদ্দাসসিরঃ ২৬-৩০)।
فِي جَنَّاتٍ يَتَسَاءَلُونَ (40) عَنِ الْمُجْرِمِينَ (41) مَا سَلَكَكُمْ فِي سَقَرَ (42) قَالُوا لَمْ نَكُ مِنَ الْمُصَلِّينَ (43) وَلَمْ نَكُ نُطْعِمُ الْمِسْكِينَ (44) وَكُنَّا نَخُوضُ مَعَ الْخَائِضِينَ (45) وَكُنَّا نُكَذِّبُ بِيَوْمِ الدِّينِ (46) حَتَّىٰ أَتَانَا الْيَقِينُ (47) فَمَا تَنفَعُهُمْ شَفَاعَةُ الشَّافِعِينَ (48)
অর্থাৎ, তারা থাকবে জান্নাতে এবং তারা জিজ্ঞাসাবাদ করবে--- অপরাধীদের সম্পর্কে, তোমাদেরকে কিসে সাক্কার (জাহান্নাম)এ নিক্ষেপ করেছে? তারা বলবে, আমরা নামাযীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম না। আমরা অভাবগ্রস্তদেরকে অন্নদান করতাম না এবং আমরা সমালোচনাকারীদের সাথে সমালোচনায় নিমগ্ন থাকতাম। আমরা কর্মফল দিবসকে মিথ্যা মনে করতাম। পরিশেষে আমাদের নিকট মৃত্যু আগমন করল। ফলে সুপারিশকারীদের সুপারিশ তাদের কোন কাজে আসবে না। (ঐঃ ৪০-৪৮)
জাহীমঃ
‘জাহীম’ মানে কঠিন অগ্নিদাহ। এ নামটিও বহু জায়গায় এসেছে। তার মধ্যে দুই জায়গায় মহান আল্লাহ বলেছেন,
وَالَّذِينَ كَفَرُوا وَكَذَّبُوا بِآيَاتِنَا أُولَٰئِكَ أَصْحَابُ الْجَحِيمِ
অর্থাৎ, আর যারা অবিশ্বাস করে এবং আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা মনে করে, তারাই (জাহীম) জাহান্নামের অধিবাসী। (মাইদাহঃ ১০, ৮৬)
হাবিয়াহঃ ‘হাবিয়াহ’ মানে গভীর গর্ত, পাতাল। মহান আল্লাহ বলেছেন,
وَأَمَّا مَنْ خَفَّتْ مَوَازِينُهُ (8) فَأُمُّهُ هَاوِيَةٌ (9) وَمَا أَدْرَاكَ مَا هِيَهْ (10) نَارٌ حَامِيَةٌ (11)
অর্থাৎ, কিন্তু যার পাল্লা হাল্কা হবে, তার স্থান হবে হাবিয়াহ। কিসে তোমাকে জানাল, তা কি? তা অতি উত্তপ্ত অগ্নি। (কারিআহঃ ৮-১১)
অনেকে ‘অইল’ বা ‘ওয়াইল’কেও জাহান্নামের একটি উপত্যকার নাম গণ্য করেছেন। মহান আল্লাহ বলেছেন,
فَوَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ
অর্থাৎ, (অইল) দুর্ভোগ সেদিন মিথ্যাশ্রয়ীদের। (তুরঃ ১১)
وَيْلٌ لِّلْمُطَفِّفِينَ
অর্থাৎ, (অইল) ধংস তাদের জন্য যারা মাপে কম দেয়। (মুত্বাফফিফীনঃ ১)
যেমন 'গাই' জাহান্নামের একটি উপত্যকার নাম। মহান আল্লাহ বলেছেন,
فَخَلَفَ مِن بَعْدِهِمْ خَلْفٌ أَضَاعُوا الصَّلَاةَ وَاتَّبَعُوا الشَّهَوَاتِ ۖ فَسَوْفَ يَلْقَوْنَ غَيًّا
অর্থাৎ, তাদের পর এল অপদার্থ পরবর্তিগণ, তারা নামায নষ্ট করল ও প্রবৃত্তিপরায়ণ হল; সুতরাং তারা অচিরেই অমঙ্গল প্রত্যক্ষ করবে। (মারয়ামঃ ৫৯)
প্রকাশ থাকে যে, গাই’ অর্থ ধ্বংস, অমঙ্গল, অশুভ পরিণামও করা হয়েছে। যেমন অইল’-এর অর্থ দুর্ভোগ বা ধ্বংস করা হয়ে থাকে।
www.atowar-rahman-salafi.blogspot.com
Comments
Post a Comment